• Latest post

    ওযু করার সহিহ পদ্ধতি - অযু করার নিয়ম,

    ওযু করার সহিহ পদ্ধতি - অযু করার নিয়ম:
    ওযূর পূর্বে ভালভাবে মিসওয়াক করা সুন্নাত। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এরশাদ করেন,
    لَوْلاَ أَنْ أَشُقَّ عَلَى أُمَّتِيْ لَأَمَرْتُهُم ْ بِتَأْخِيْرِ الْعِشَاءِ وَ بِِالسِّوَاكِ عِنْدَ كُلِّ صَلاَةٍ-
    ‘আমার উম্মতের উপর কষ্টকর মনে না করলে আমি তাদেরকে এশার ছালাত দেরীতে এবং প্রতি ছালাতে মিসওয়াক করার নির্দেশ দিতাম’।[11] এখানে ‘প্রতি ছালাতে’ অর্থ ‘প্রতি ছালাতের জন্য ওযূ করার সময়’। [12] অতএব ঘুম থেকে উঠে এবং প্রতি ওয়াক্ত ছালাতের জন্য ওযূর পূর্বে মিসওয়াক করা উত্তম। এই সময় জিহবার উপরে ভালভাবে হাত ঘষে গরগরা ও কুলি করবে।
    ওযূর তরীকা :
    (১) প্রথমে মনে মনে ওযূর নিয়ত করবে।[13] অতঃপর
    (২) ‘বিসমিল্লাহ’ বলবে। [14] অতঃপর
    (৩) ডান হাতে পানি নিয়ে[15] দুই হাত কব্জি সমেত ধুবে[16] এবং আঙ্গুল সমূহ খিলাল করবে।[17] এরপর
    (৪) ডান হাতে পানি নিয়ে ভালভাবে কুলি করবে ও প্রয়োজনে নতুন পানি নিয়ে নাকে দিয়ে বাম হাতে ভালভাবে নাক ঝাড়বে।[18] তারপর
    (৫) কপালের গোড়া থেকে দুই কানের লতী হয়ে থুৎনীর নীচ পর্যন্ত পুরা মুখমন্ডল ধৌত করবে [19] ও দাড়ি খিলাল করবে।[20] এজন্য এক অঞ্জলি পানি নিয়ে থুৎনীর নীচে দিবে।[21] অতঃপর
    (৬) প্রথমে ডান ও পরে বাম হাত কনুই সমেত ধুবে। [22] এরপর
    (৭) পানি নিয়ে[23] দু’হাতের ভিজা আংগুলগুলি মাথার সম্মুখ হ’তে পিছনে ও পিছন হ’তে সম্মুখে বুলিয়ে একবার পুরা মাথা মাসাহ করবে।[24] একই সাথে ভিজা শাহাদাত আংগুল দ্বারা কানের ভিতর অংশে ও বুড়ো আংগুল দ্বারা পিছন অংশে মাসাহ করবে।[25] পাগড়ীবিহীন অবস্থায় মাথার কিছু অংশ বা এক চতুর্থাংশ মাথা মাসাহ করার কোন দলীল নেই। বরং কেবল পূর্ণ মাথা অথবা মাথার সামনের কিছু অংশ সহ পাগড়ীর উপর মাসাহ অথবা কেবল পাগড়ীর উপর মাসাহ প্রমাণিত।[26] অতঃপর
    (৮) ডান ও বাম পায়ের টাখনু সমেত ভালভাবে ধুবে [27] ও বাম হাতের আংগুল দ্বারা[28] পায়ের আংগুল সমূহ খিলাল করবে।
    (৯) এভাবে ওযূ শেষে বাম হাতে কিছু পানি নিয়ে লজ্জাস্থান বরাবর ছিটিয়ে দিবে[29] ও নিম্নোক্ত দো‘আ পাঠ করবে-
    أَشْهَدُ أَنْ لآ إلَهَ إِلاَّ اللهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيْكَ لَهُ، وَأَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُهُ وَرَسُوْلُهُ، اَللَّهُمَّ اجْعَلْنِيْ مِنَ التَّوابِيْنَ وَاجْعَلْنِيْ مِنَ الْمُتَطَهِّرِيْنَ-
    উচ্চারণ : আশহাদু আল লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ্দাহূ লা-শারীকা লাহূ, ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান ‘আব্দুহূ ওয়া রাসূলুহু। আল্লা-হুম্মাজ্‘আল্নী মিনাত্ তাউয়াবীনা ওয়াজ্‘আল্নী মিনাল মুতাত্বাহ্হিরীন।
    অর্থ : ‘আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। তিনি একক ও শরীক বিহীন। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মাদ (ছাঃ) তাঁর বান্দা ও রাসূল’ (মুসলিম)। হে আল্লাহ! আপনি আমাকে তওবাকারীদের ও পবিত্রতা অর্জনকারীদের অন্তর্ভুক্ত করুন!! (তিরমিযী)।
    ওমর ফারূক (রাঃ) হ’তে বর্ণিত উক্ত হাদীছে রাসূল (ছাঃ) এরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি পূর্ণভাবে ওযূ করবে ও কালেমায়ে শাহাদাত পাঠ করবে, তার জন্য জান্নাতের আটটি দরজাই খুলে দেওয়া হবে। যেটা দিয়ে ইচ্ছা সে প্রবেশ করবে’।[30] উল্লেখ্য যে, এই দো‘আ পাঠের সময় আসমানের দিকে তাকানোর হাদীছটি ‘মুনকার’ বা যঈফ।[31]
    [11] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৩৭৬ ‘পবিত্রতা’ অধ্যায়-৩, ‘মিসওয়াক’ অনুচ্ছেদ-৩। [12] . কেননা উক্ত হাদীছের ব্যাখ্যা অন্য হাদীছে এসেছে مَعَ كُلِّ وُضُوْءٍও عِنْدَ كُلِّ وُضُوْءٍ অর্থাৎ ‘প্রত্যেক ওযূর সাথে বা সময়ে’ (আহমাদ ও বুখারী- তা‘লীক্ব ‘ছওম’ অধ্যায়, ২৭ অনুচ্ছেদ); আলবানী, ইরওয়াউল গালীল হা/৭০, ১/১০৯। [13] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/১। [14] . আহমাদ, তিরমিযী, ইবনু মাজাহ, মিশকাত হা/৪০২, ‘ওযূর সুন্নাত সমূহ’ অনুচ্ছেদ-৪; আবুদাঊদ হা/১০১-০২; সুবুলুস সালাম হা/৪৬৩; নওয়াব ছিদ্দীক হাসান খান ভূপালী একে ‘ফরয’ গণ্য করেছেন- আর-রওযাতুন নাদিইয়াহ ১/১১৭। [15] . আবুদাঊদ, মিশকাত হা/৪০১; নায়লুল আওত্বার ১/২০৬ ‘কুলি করার পূর্বে দু’হাত ধোয়া’ অনুচ্ছেদ। [16] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, আহমাদ, নাসাঈ, নায়লুল আওত্বার ১/২০৬ ও ২১০। [17] . নাসাঈ, আবুদাঊদ, তিরমিযী, ইবনু মাজাহ, মিশকাত হা/৪০৫ ‘ওযূর সুন্নাত সমূহ’ অনুচ্ছেদ-৪। [18] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৩৯৪; দারেমী, মিশকাত হা/৪১১; মিরক্বাত ২/১৪ পৃঃ; মাজমূ‘ ফাতাওয়া উছায়মীন (রিয়াদ: ১ম সংস্করণ ১৪১৯/১৯৯৯) ১২/২৫৭ পৃঃ । [19] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, নায়লুল আওত্বার ১/২১০। [20] . তিরমিযী হা/২৯-৩১, অনুচ্ছেদ-২৩; ইবনু মাজাহ হা/৪৩০, নায়লুল আওত্বার ১/২২৪। [21] . আবুদাঊদ হা/১৪৫, ‘পবিত্রতা’ অধ্যায়-১, ‘দাড়ি খিলাল করা’ অনুচ্ছেদ-৫৬। [22] . বুখারী হা/১৪০, নায়লুল আওত্বার ১/২২৩। [23] . তিরমিযী, মিশকাত হা/৪১৫ ‘ওযূর সুন্নাত সমূহ’ অনুচ্ছেদ-৪। [24] . মুওয়াত্তা, মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৩৯৩-৯৪। [25] . নাসাঈ হা/১০২, ইবনু মাজাহ, নায়ল ১/২৪২-৪৩ ; আবুদাঊদ, তিরমিযী, মিশকাত হা/৪১৪। [26] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মির‘আত হা/৩৯৬, ৪০১ -এর ব্যাখ্যা দ্রষ্টব্য ২/৯২, ১০৪। [27] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৩৯৪; মুসলিম, মিশকাত হা/৩৯৮। [28] . আবুদাঊদ, তিরমিযী, ইবনু মাজাহ, মিশকাত হা/৪০৬-০৭। [29] . আবুদাঊদ হা/৩২-৩৩, ১৬৮; আবুদাঊদ, নাসাঈ, মিশকাত হা/৩৬১, ৩৬৬ ‘পেশাব-পায়খানার আদব’ অনুচ্ছেদ-২; ছহীহাহ হা/৮৪১। [30] . মুসলিম, তিরমিযী, মিশকাত হা/২৮৯ ‘পবিত্রতা’ অধ্যায়-৩। [31] . আলবানী, ইরওয়াউল গালীল ১/১৩৫ পৃঃ, হা/৯৬-এর ব্যাখ্যা।

    ওযূ ও মাসাহর অন্যান্য মাসায়েল ( مسائل أخري فى الوضوء والمسح ) :
    (১) ওযূর অঙ্গগুলি এক, দুই বা তিনবার করে ধোয়া যাবে।[32] রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) তিনবার করেই বেশী ধুতেন। [33] তিনের অধিকবার বাড়াবাড়ি।[34] ধোয়ার মধ্যে জোড়-বেজোড় করা যাবে।[35]
    (২) ওযূর মধ্যে ‘তারতীব’ বা ধারাবাহিকতা বজায় রাখা যরূরী।[36]
    (৩) ওযূর অঙ্গগুলির নখ পরিমাণ স্থান শুষ্ক থাকলেও পুনরায় ওযূ করতে হবে।[37] দাড়ির গোড়ায় পানি পৌঁছানোর চেষ্টা করতে হবে। না পৌঁছলেও ওযূ সিদ্ধ হবে।[38]
    (৪) শীতে হৌক বা গ্রীষ্মে হৌক পূর্ণভাবে ওযূ করতে হবে।[39] কিন্তু পানির অপচয় করা যাবে না। আল্লাহর নবী (ছাঃ) সাধারণতঃ এক ‘মুদ্দ’ বা ৬২৫ গ্রাম পানি দিয়ে ওযূ করতেন।[40]
    (৫) ওযূর জন্য ব্যবহৃত পানি বা ওযূ শেষে পাত্রে অবশিষ্ট পানি নাপাক হয় না। বরং তা দিয়ে পুনরায় ওযূ বা পবিত্রতা হাছিল করা চলে। রাসূল (ছাঃ) ও ছাহাবায়ে কেরাম একই ওযূর পাত্রে বারবার হাত ডুবিয়ে ওযূ করেছেন।[41]
    (৬) ওযূর অঙ্গগুলি ডান দিক থেকে ধৌত করা সুন্নাত।[42]
    (৭) ওযূ শেষে পবিত্র তোয়ালে, গামছা বা অনুরূপ কিছু দ্বারা ভিজা অঙ্গ মোছা জায়েয আছে।[43]
    (৮) ওযূ থাক বা না থাক, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) প্রতি ওয়াক্ত ছালাতের পূর্বে ওযূ করায় অভ্যস্ত ছিলেন।[44] তবে মক্কা বিজয়ের দিন তিনি এক ওযূতে পাঁচ ওয়াক্ত ছালাত আদায় করেন এবং এ সময় মোযার উপর ‘মাসাহ’ করেন।[45]
    (৯) মুখে ওযূর নিয়ত পড়ার কোন দলীল নেই। ওযূ করাকালীন সময়ে পৃথক কোন দো‘আ আছে বলে জানা যায় না। অনুরূপভাবে ওযূর প্রত্যেক অঙ্গ ধোয়ার পৃথক পৃথক দো‘আর হাদীছ ‘জাল’।[46] ওযূ শেষে সূরায়ে ‘ক্বদর’ পাঠ করার হাদীছ মওযূ বা জাল। [47]
    (১০) গর্দান মাসাহ করার কোন বিশুদ্ধ প্রমাণ নেই। ইমাম নবভী (রহঃ) একে ‘বিদ‘আত’ বলেছেন।[48] ‘যে ব্যক্তি ওযূতে ঘাড় মাসাহ করবে, ক্বিয়ামতের দিন তার গলায় বেড়ী পরানো হবেনা’ বলে যে হাদীছ বলা হয়ে থাকে, সেটি মওযূ বা জাল। [49]
    (১১) ‘মাসাহ’ অর্থ স্পর্শ করা। পারিভাষিক অর্থ, ‘ওযূর অঙ্গে ভিজা হাত নরমভাবে বুলানো, যা মাথা বা মোযার উপরে করা হয়’। জুতা ব্যতীত যে বস্ত্ত দ্বারা পুরা পায়ের পাতা টাখনুর উপর পর্যন্ত ঢেকে রাখা হয়, তাকে ‘মোযা’ বলা হয়। চাই সেটা চামড়ার হৌক বা সুতী হৌক বা পশমী হৌক, পাতলা হৌক বা মোটা হউক’। আশারায়ে মুবাশশারাহ সহ ৮০ জন ছাহাবী মোযার উপর মাসাহর হাদীছ বর্ণনা করেছেন। এ হাদীছ মুতাওয়াতির পর্যায়ভুক্ত’। নববী বলেন, সফরে বা বাড়ীতে প্রয়োজনে বা অন্য কারণে মোযার উপর মাসাহ করা বিষয়ে বিদ্বানগণের ঐক্যমত রয়েছে।[50]
    (১২) ওযূ সহ পায়ে মোযা পরা থাকলে[51] নতুন ওযূর সময়ে মোযার উপরিভাগে[52] দুই হাতের ভিজা আংগুল পায়ের পাতা হ’তে টাখ্নু পর্যন্ত টেনে এনে একবার মাসাহ করবে। [53] মুক্বীম অবস্থায় একদিন একরাত ও মুসাফির অবস্থায় তিনদিন তিনরাত একটানা মোযার উপরে মাসাহ করা চলবে, যতক্ষণ না গোসল ফরয হয় (অথবা খুলে ফেলা হয়)।[54]
    (১৩) ওযূর অঙ্গে যখমপট্টি বাঁধা থাকলে এবং তাতে পানি লাগলে রোগ বৃদ্ধির আশংকা থাকলে তার উপর দিয়ে ভিজা হাতে মাসাহ করবে। [55]
    (১৪) পবিত্র জুতা বা যে কোন ধরনের পাক মোযার উপরে মাসাহ করা চলবে।[56] জুতার নীচে নাপাকী লাগলে তা মাটিতে ভালভাবে ঘষে নিলে পাক হয়ে যাবে এবং ঐ জুতার উপরে মাসাহ করা চলবে।[57]
    (১৫) হালাল পশুর মল-মূত্র পাক।[58] অতএব এসব পোষাকে লাগলে তা নাপাক হবে না।
    (১৬) দুগ্ধপোষ্য কন্যাশিশুর পেশাব কাপড়ে লাগলে ঐ স্থানটুকু ধুয়ে ফেলবে। ছেলে শিশু হ’লে সেখানে পানির ছিটা দিবে। [59]
    (১৭) বীর্য ও তার আগে-পিছে নির্গত সর্দির ন্যায় আঠালো বস্ত্তকে যথাক্রমে মনী, মযী ও অদী বলা হয়। উত্তেজনাবশে বীর্যপাতে গোসল ফরয হয়। বাকী দু’টিতে কেবল অঙ্গ ধুতে হয় ও ওযূ করতে হয়। কাপড়ে লাগলে কেবল ঐ স্থানটুকু ধুবে বা সেখানে পানি ছিটিয়ে দিবে। আর শুকনা হ’লে নখ দিয়ে খুটে ফেলবে। [60] ঐ কাপড়ে ছালাত সিদ্ধ হবে।
    [32] . বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/৩৯৫-৯৭, ‘ওযূর সুন্নাত সমূহ’ অনুচ্ছেদ-৪। [33] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মুসলিম, মিশকাত হা/২৮৭, ৩৯৭; নায়ল ১/২১৪, ২৫৮। [34] . নাসাঈ, ইবনু মাজাহ, মিশকাত হা/৪১৭। [35] . ছহীহ ইবনু খুযায়মা হা/১৭২-৭৩। [36] . সূরা মায়েদাহ ৬; নায়লুল আওত্বার ১/২১৪, ২১৮। [37] . মুসলিম হা/২৪৩, সুবুলুস সালাম হা/৫০। [38] . বুখারী হা/১৪০, নায়লুল আওত্বার ১/২২৩, ২২৬। [39] . মুসলিম, মিশকাত হা/৩৯৮। [40] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৪৩৯ ‘পবিত্রতা’ অধ্যায়-৩, ‘গোসল’ অনুচ্ছেদ-৫। [41] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, দারেমী, মিশকাত হা/৩৯৪, ৪১১ ‘পবিত্রতা’ অধ্যায়-৩, অনুচ্ছেদ-৪। [42] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, আহমাদ, আবুদাঊদ, মিশকাত হা/৪০০, ৪০১; ফাৎহুল বারী ১/২৩৫। [43] . ইবনু মাজাহ হা/৪৬৫, ৪৬৮, ‘পবিত্রতা’ অধ্যায়-১, ‘ওযূ গোসলের পরে তোয়ালে ব্যবহার’ অনুচ্ছেদ-৫৯; আলোচনা দ্রষ্টব্য: ‘আওনুল মা‘বূদ ১/৪১৭-১৮; নায়ল ১/২৬৬। [44] . দারেমী, আহমাদ, মিশকাত হা/৪২৫-৪২৬ অনুচ্ছেদ-৪। [45] . মুসলিম হা/৬৪২, ‘পবিত্রতা’ অধ্যায়-২, অনুচ্ছেদ-২৫; আবুদাঊদ হা/১৭২, ‘পবিত্রতা’ অধ্যায়-১, অনুচ্ছেদ-৬৬; নায়লুল আওত্বার ১/৩১৮। [46] . মুহাম্মাদ তাহের পট্টনী, তাযকিরাতুল মাওযূ‘আত, পৃঃ ৩২; শাওকানী, আল-ফাওয়ায়েদুল মাজমূ‘আহ ফিল আহা-দীছিল মাওযূ‘আহ ‘পবিত্রতা’ অধ্যায়, হা/৩৩, পৃঃ ১৩। [47] . আলবানী, সিলসিলা যঈফাহ হা/১৪৪৯। [48] . আহমাদ হা/১৫৯৯৩, আবুদাঊদ হা/১৩২, আলবানী, উভয়ের সনদ যঈফ; নায়লুল আওত্বার ১/২৪৫-৪৭। [49] . আলবানী, সিলসিলা যঈফাহ হা/৭৪৪। [50] . মির‘আতুল মাফাতীহ ২/২১২। [51] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৫১৮ ‘পবিত্রতা’ অধ্যায়-৩, ‘মোযার উপরে মাসাহ’ অনুচ্ছেদ-৯; আবুদাঊদ হা/১৫১; নায়লুল আওত্বার ১/২৭৩। [52] . আবুদাঊদ, মিশকাত হা/৫২২, ৫২৫ ‘পবিত্রতা’ অধ্যায়-৩, ‘মোযার উপরে মাসাহ’ অনুচ্ছেদ-৯। [53] . মুসলিম, মিশকাত হা/৫১৮। [54] . মুসলিম, নাসাঈ, তিরমিযী, মিশকাত হা/৫১৭, ৫২০। [55] . ছহীহ ইবনু খুযায়মা হা/২৭৩; ইবনু মাজাহ, নায়লুল আওত্বার ১/৩৮৬, ‘তায়াম্মুম’ অধ্যায়। [56] . আহমাদ, তিরমিযী, আবুদাঊদ, ইবনু মাজাহ, মিশকাত হা/৫২৩। [57] . আবুদাঊদ, মিশকাত হা/৫০৩ ‘পবিত্রতা’ অধ্যায়-৩, ‘অপবিত্রতা দূর করা’ অনুচ্ছেদ-৮; ছহীহ ইবনু খুযায়মা হা/৭৮৬; আর-রওযাতুন নাদিইয়াহ ১/৯১ পৃঃ। [58] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৩৫৩৯ ‘ক্বিছাছ’ অধ্যায়-১৬, অনুচ্ছেদ-৪; ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/২১)। [59] . আহমাদ, আবুদাঊদ, নাসাঈ, মিশকাত হা/৫০১-০২; ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/২০। [60] . ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/২০-২১।