• Latest post

    ফযরের সুন্নাতের গুরুত্ব এবং ফযরের সুন্নত পড়ার নিয়মবলী,

    ফযরের সুন্নত নামাজ পড়ার সঠিক পদ্ধতি,
    ফযরের সুন্নত,

    আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফজরের সময় আযান ও ইকামতের মাঝখানে সংক্ষিপ্ত দু’ রাকআত নামায পড়তেন। (বুখারী ও মুসলিম)[1]
    উভয়ের অন্য বর্ণনায় আছে, আযান শোনার পর তিনি ফজরের দু’ রাকআত সুন্নত এত সংক্ষেপে ও হাল্কা-ভাবে পড়তেন যে, আমি (মনে মনে) বলতাম, ‘তিনি সূরা ফাতেহাও পাঠ করলেন কি না (সন্দেহ)?’
    মুসলিমের এক বর্ণনায় আছে, ‘যখন তিনি আযান শুনতেন তখন ঐ দু’ রাকআত সংক্ষিপ্তভাবে পড়তেন।’ অন্য বর্ণনায় আরও আছে, ‘যখন ফজর উদয় হয়ে যেত।’
    [1] সহীহুল বুখারী ৬১৯, ১১৫৯, ১১৬৪, মুসলিম ৪৭১, ৭২৪, ৭৩৬, তিরমিযী ৪৫৯, নাসায়ী ৬৮৫, ৯৪৬, ১৭৫৬, ১৭৫৭, ১৭৫৮, ১৭৬২, ১৭৮০, ১৭৮১, আদ ১২৫৫, ১৩৩৮, ১৩৩৮, ১৩৩৯, ১৩৪০, ইবনু মাজাহ ১৩৫, ১৩৫৮, ১৩৫৯, আহমাদ ২৩৪৯৭, ২৩৫৩৭, ২৩৬৪৭, ২৩৭০৫, ২৩৭১৯, ২৩৭৩৭, ২৩৭৪১, ২৩৮১৯, ২৩৯২৫, দারেমী ১৪৪৭, ১৪৭৩ হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
    হাফসা রাদিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিত, যখন মুয়াজ্জিন আযান দিত ও ফজর উদয় হত তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দু’ রাকআত সংক্ষিপ্ত নামায পড়তেন। (বুখারী-মুসলিম)
    মুসলিমের এক বর্ণনায় আছে, যখন ফজর উদয় হত তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দু’ রাকআত সংক্ষিপ্ত নামায ছাড়া আর কিছু পড়তেন না। (বুখারী ও মুসলিম)[1]
    [1] সহীহুল বুখারী ৬১৮, ৯৩৭, ১১৬৯, ১১৭৩, ১১৮১, মুসলিম ৭২৩, ৭২৯, ৮৮২, তিরমিযী ৪২৫, ৪৩৩, ৫২২, নাসায়ী ৫৮৩, ১৪২৭, ১৪২৮, ১৭৬৯০, ১৭৬১, ১৭৬৫-১৭৭৯, আবূ দাউদ ১১২৮, ১১৩০, ১১৩২, ইবনু মাজাহ ১১৪৫, আহমাদ ৪৪৯২, ৪৫৭৭, ৪৬৪৬, ৫৭৪২, ৪৯০২, ৫১০৬, ৫২৭৪, ৫৩৯৪, ৫৪০৯, ৫৪২৫, ৫৪৫৬, ৫৫৭১, ৫৬৫৫, ৫৭০৫, মুওয়াত্তা মালিক ২৬১, ২৮৫, দারেমী ১৪৩৭, ১৪৪৩, ১৪৪৪, ১৫৭৩, ১৫৭৪ হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
    আব্দুল্লাহ ইবনে উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাতে (তাহাজ্জুদের নামায) দুই দুই রাকআত করে পড়তেন। আর রাতের শেষ ভাগে এক রাকআত বিতির পড়তেন। ফজরের নামাযের পূর্বে দু’ রাকআত (সুন্নত) পড়তেন। আর এত দ্রুত পড়তেন যেন তাকবীর-ধ্বনি তাঁর কানে পড়ছে।’ (বুখারী ও মুসলিম)[1]
    [1] সহীহুল বুখারী ৪৭২, ৯৯৫, নাসায়ী , ৪৭৩, ৯৯১, ৯৯৩, ৯৯৮, ১১৩৭, মুসলিম ৭৪৯, ৭৫১, তিরমিযী ৪৩৭, ৪৬১, নাসায়ী ১৬৬৬, ১৬৬৭, ১৬৬৮, ১৬৬৯, ১৬৭০, ১৬৭১, ১৬৭২, ১৬৭৩, ১৬৭৪, ১৬৮২, ১৬৯২, ১৬৯৪, আবূ দাউদ ১৪২১, ১৪৩৮, ইবনু মাজাহ ১১৭৪, ১১৭৫, ১১৭৬, ১৩২২, আহমাদ ৪৪৭৮, ৪৫৪৫, ৪৬৯৬, ৪৭৭৬, ৪৮৩২, ৪৮৪৫, ৪৯৫১, ৫০১২, মুওয়াত্তা মালিক ২৬১, ২৬৯, ২৭৫, ২৭৬, দারেমী ১৪৫৮ হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)